দন্ডবিধির ধারা-৩২৩, ধারা-৫০৬ এবং ৪৪৭ ধারা মোতাবেক একটি লিগ্যাল ড্রাফটিং
ড্রাফটিং এর বিষয়ঃ দন্ডবিধির ধারা-৩২৩, ধারা-৫০৬ এবং ৪৪৭ ধারা মোতাবেক একটি লিগ্যাল ড্রাফটিং সাবলীলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।
বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত, ঢাকা। |
|||||||||
মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান পিতা- মোঃ মাহমুদুর রহমান সাং- মধ্য বাড্ডা, ডাকঘর + থানা- বাড্ডা, জেলা- ঢাকা। ———— দরখাস্তকারী/প্রথম পক্ষ। বনাম ১। মোঃ মাজেদুল ইসলাম (৪৫) ২। মোঃ মাইদুল ইসলাম (৩৫) ———— আসামীগণ/দ্বিতীয় পক্ষ। স্বাক্ষীগণের নাম ও ঠিকানাঃ ঘটনার তারিখ ও সময়ঃ ১৪/০১/২০১৯ ইং দুপুর আনুমানিক ২ ঘটিকা। ঘটনার স্থানঃ বাদীর বসত বাড়ী। ঘটনার তারিখ ও সময়ঃ ০২/০১/২০১৯ইং রোজ রবিবার, রাত আনুমানিক ১০.৩০ ঘটিকা। |
|||||||||
দরখাস্তকারী/বাদী বিনীত নিবেদন এই যে,
১। যেহেতু, দরখাস্তকারী/বাদী একজন সহজ, সরল, আইন মান্যকারী লোক বটে। অপরদিকে আসামীদ্বয় সন্ত্রাসী, কলহ প্রিয়, পরধনলোভী এবং আইন অমান্যকারী ব্যক্তি বটে। ২। যেহেতু, দরখাস্তকারী/বাদী তার নিজের সম্পদ থাকায় আসামীদ্বয় তার উপর ভয়ভীতি দেখায় এবং মারপিট এবং চড় থাপ্পর মারে এবং ২নং আসামী লাঠি দিয়ে পরিকল্পিতভাবে মারতে থাকে। ৩। দরখাস্তকারী বাদীর ডাক চিৎকারে আশে পাশের লোকজন এসে বাদীকে উদ্ধার করে। অতঃপর, ১নং আসামী সাক্ষীগণের সম্মুখে চিৎকার করে বলে আজ বেঁচে গেলি ভবিষ্যতে, তোকে জানে মারিয়া ফেলিব। তোকে কেউ রক্ষা করতে পারবে না। এই বলে হুমকি দেয়। ৪। দরখাস্তকারী/বাদী উক্ত বিষয় নিয়ে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিকট অবগত করলে আসামীদ্বয়ের বিচার করতে পারব না বলে আদালতের আশ্রয় নেওয়ার জন্য পরামর্শ দেয়। ৫। আসামীগণ বাদীকে বে-আইনীভাবে মারধর করেছে যা প্রচলিত আইনের শাস্তিযোগ্য অপরাধ বিধায় বাদী ন্যায় বিচারের আশায় অত্র মামলা দায়ের করলেন। ৬। বাদীর স্থানীয়ভাবে মীমাংসার চেষ্ঠায় বিজ্ঞ আদালতে মামলা দায়ের করতে বিলম্ব হয় এবং বাদী সাক্ষী প্রমাণ দিয়ে অত্র মামলা প্রমাণ করবে। |
|||||||||
অতএব সেমতে প্রার্থনা, আইন ও ন্যায় বিচারের স্বার্থে অত্র মামলা আমলে নিয়ে আসামীদ্বয়ের বিরুদ্ধে গ্রেফতারী পরোয়ানা ইস্যু করতে সদয় মর্জি হয়। ইতি, তাং- | |||||||||
[gs-fb-comments]