Friday , March 29 2024

নিলাম সংক্রান্ত অধিকার, লংঘন ও প্রতিকার, পর্ব-০১

 নিলাম সংক্রান্ত অধিকারঃ

  • সম্পত্তি নিলাম হওয়ার পূর্বে নোটিশ পাবার অধিকার ৷ (১৯১৩ সালের সরকারী পাওনা আদায় আইনের ৭ধারা)
  • সার্টিফিকেট অফিসারের নিকট নিলাম বাতিলের আবেদন করার অধিকার এবং আবেদনের জন্য সময় পাবার অধিকার ৷ (১৯১৩ সালের সরকারী পাওনা আদায় আইনের ২২ধারা)
  • নিলামের ব্যাপারে আপত্তি দাখিলের অধিকার ৷ (১৯১৩ সালের সরকারী পাওনা আদায় আইনের ২২ধারা)
  • কোনো ব্যক্তি নিলাম সম্পত্তি ক্রয় করলে তা দখল পাবার অধিকার।
  • কোনো ব্যক্তির সম্পত্তি নিলামে হলে ঐ নিলামের বিরুদ্ধে আপিলের অধিকার। (১৯১৩ সালের সরকারী পাওনা আদায় আইনের ৫১ধারা)
  • রিভিশনের অধিকার (যদি আপিল করা না হয়) {১৯১৩ সালের সরকারী পাওনা আদায় আইনের ৫৩ধারা}
  • রিভিউ এর অধিকার (যদি আপিল বা রিভিশন করা না হয়) {১৯১৩ সালের সরকারী পাওনা আদায় আইনের ৫৪ ধারা}

লংঘনঃ

  • সম্পত্তি নিলাম হওয়ার পূর্বে নোটিশ না পাওয়া।
  • সার্টিফিকেট অফিসারের নিকট নিলাম বাতিলের জন্য আবেদন করার সময় না পাওয়া।
  • কোনো ব্যক্তি নিলাম সম্পত্তি ক্রয় করলে তার দখল না পাওয়া।
  • কোনো ব্যক্তির সম্পত্তি নিলামে হলে ঐ নিলামের বিরুদ্ধে আপিলের জন্য সময় ও সুযোগ না পাওয়া।
  • কোনো ব্যক্তির সম্পত্তি নিলামে হলে ঐ নিলামের বিরুদ্ধে রিভিশনের জন্য সময় ও সুযোগ না পাওয়া।
  • কোনো ব্যক্তির সম্পত্তি নিলামে হলে ঐ নিলামের বিরুদ্ধে রিভিউ এর জন্য সময় ও সুযোগ না পাওয়া।

প্রতিকারঃ

  • সার্টিফিকেট অফিসারের নিকট নিলাম রদের জন্য মামলা করতে হবে।
  • আপিলের মাধ্যমে।
  • রিভিশনের মাধ্যমে।
  • রিভিউ এর মাধ্যমে।

কত দিনের মধ্যে সার্টিফিকেট অফিসারের নিকট নিলাম রদের জন্য মামলা করতে হবে?

৩০ দিনের মধ্যে।

নিলাম ক্রেতাকে নিলামী সম্পত্তির দখল গ্রহণে বাধা দিলে তা সরকার কতৃর্ক নির্ধারিত সার্টিফিকেট অফিসারকে অবহিত করলে, সার্টিফিকেট অফিসার প্রয়োজনীয় শুনানী শেষে এ বিষয়ে আদেশ প্রদান করবেন। প্রয়োজনে বাধা দানকারীকে সিভিল জেলে আটক রাখা যাবে।

২য় পর্ব >>>