আইনজীবী তালিকাভুক্তি MCQ পরীক্ষার প্রস্তুতি নিন অনলাইনে!
“ঘরে বসেই দিন Bar Council MCQ Model Test”
আপনি আমাদের সাথে কেন জয়েন করবেন?
ফ্রি ভিডিও ক্লাস – সবার জন্য উন্মুক্ত!
-
বার কাউন্সিল MCQ পরীক্ষার্থীদের জন্য ধারাভিত্তিক ক্লাস।
-
প্রিমিয়াম মেম্বার না হলেও ক্লাস করতে পারবেন একদম বিনামূল্যে — কোনো ‘ফি’ লাগবে না।
-
ক্লাসগুলো রেকর্ড করা থাকবে, তাই আপনি সুবিধামতো সময়ে দেখে নিতে পারবেন।
আমাদের ফ্রি ভিডিও কোর্সে কিভাবে জয়েন করবেন তা জানতে নিচের ভিডিওটি দেখুনঃ
এখনই জয়েন করুন আমাদের প্রিমিয়াম কোর্সে।
প্রিমিয়াম কোর্সে কেন জয়েন করা উচিৎ?
-
আইনজীবী তালিকাভুক্তি প্রিলিমিনারী (MCQ) পদ্ধতি চালু হওয়ার পর থেকেই বেশীরভাগ পরীক্ষার্থী খারাপ করছে। এর মূল কারণ হলো অনুশীলনের অভাব।
-
মনে রাখবেন, প্রস্তুতি সবাই নেয়, কিন্তু MCQ অনুশীলনের অভাবে জানা প্রশ্নের উত্তরও ভুল করে আসে অনেকে।
-
আমাদের সফ্টওয়্যার-এ MCQ অনুশীলন আপনার শুধু আত্মবিশ্বাসই নয়, টাইম ম্যানেজমেন্টের দক্ষতাও বাড়াবে।
-
তাই বারবার অনুশীলনের মাধ্যমে আপনার প্রস্তুতিকে পরিপূর্ণ করুন – আমরা আছি আপনাদের পাশে।
আমাদের প্রিমিয়াম কোর্সে কি কি রয়েছে?
-
বার কাউন্সিল এর সিলেবাস অনুযায়ী মূল আইনের আলোকে ধারাভিত্তিক পড়াশুনা করার সুযোগ এবং উক্ত আইনের আলোকে নিজেকে যাচাই করার জন্য ধারা ভিত্তিক MCQ অনুশীলনের সুযোগ।
-
বার কাউন্সিল এর সিলেবাস অনুযায়ী প্রতিটি আইনের উপর আনলিমিটেড MCQ অনুশীলনের সুযোগ।
-
বার কাউন্সিল পরীক্ষার মান বন্টন অনুযায়ী আনলিমিটেড পূর্ণাঙ্গ MCQ মডেল টেস্ট দেওয়ার সুযোগ (সফ্টওয়্যার ৫,০০০+ MCQ থেকে সংক্রিয়ভাবে মডেল টেস্ট তৈরী করে দিবে, আপনি যতক্ষন মডেল টেস্ট দিতে চান)।
-
বার কউন্সিল পরীক্ষার বিগত বছরের MCQ প্রশ্ন ব্যাংক অনুশীলনের সুযোগ।
-
MCQ অনুশীলন ও মডেল টেস্ট দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আপনি রেজাল্ট পেয়ে যাবেন—রেজাল্টের জন্য আর আলাদা করে অপেক্ষা করতে হবে না। এতে আপনার মূল্যবান সময় বাঁচবে এবং কম সময়ে বেশি অনুশীলন করা সম্ভব হবে।
-
MCQ অনুশীলন ও মডেল টেস্ট দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই আপনি জানতে পারবেন কোন প্রশ্নগুলো সঠিক হয়েছে এবং কোনগুলো ভুল হয়েছে—প্রতিটি উত্তরের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট আইনের ব্যাখ্যাসহ সমাধানও দেখতে পারবেন।
-
অবিশ্বাস্য হলেও সত্য—মাত্র ৩০ মিনিটে ১০০টি প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার কৌশল শিখবেন!
-
রেকর্ড করা ভিডিও ক্লাস এবং সংশ্লিষ্ট আইনের বিশ্লেষণাত্মক আলোচনা দেখে সঙ্গে সঙ্গেই পরীক্ষা দিয়ে নিজেকে যাচাই করার সুযোগ পাবেন।
-
MCQ অনুশীলন ও মডেল টেস্টের পরই রেজাল্ট, ভুল উত্তর বিশ্লেষণ এবং উন্নতির জায়গাগুলো ট্র্যাক করার সুবিধা পাবেন — একদম স্বয়ংক্রিয়ভাবে!
-
দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা, সপ্তাহে ৭ দিন—যেকোনো সময় অনলাইনে পড়াশোনার সুবিধা পাবেন।
-
নতুন ভিডিও ক্লাস, লেকচার ও যেকোনো আপডেট আপনার মোবাইলে সরাসরি SMS-এর মাধ্যমে জানিয়ে দেওয়া হবে।
Bar Council MCQ অনুশীলন এর নমুনাঃ
প্রিয় শিক্ষার্থী, আপনাকে স্বাগতম…
প্রিয় শিক্ষার্থী, আপনাকে স্বাগতম…
প্রিমিয়াম কোর্স – সীমিত সময়ের জন্য বিশেষ অফার!
আমাদের সম্পূর্ণ প্রিমিয়াম বার কাউন্সিল কোর্সের রেগুলার মূল্য ৩,০০০/-।
তবে এই মুহূর্তে বিশেষ অফারে পাচ্ছেন মাত্র ১,০০০/- টাকায়!
এই অফার মাত্র প্রথম ৫০০ জন শিক্ষার্থীর জন্য প্রযোজ্য।
Bar Council MCQ Model Test এর নমুনাঃ
প্রিয় শিক্ষার্থী, মডেল টেস্ট শুরু করতে নিচের “Start Exam” বাটনে ক্লিক করুন এবং আপনার প্রস্তুতি যাচাই করুন।
প্রিয় শিক্ষার্থী, মডেল টেস্ট শুরু করতে নিচের “Start Exam” বাটনে ক্লিক করুন এবং আপনার প্রস্তুতি যাচাই করুন।
দেওয়ানী কার্যবিধির ধারা ১ এর ফ্রি ভিডিও লেকচারঃ
বিশ্লেষণাত্মক আলোচনা
একত্রিকরণ ও সংশোধন
দেওয়ানী কার্যবিধি ১৯০৮ সালেই প্রথম প্রণীত হয় না। এর আগে বহু বছর ধরে বিভিন্ন সময়ে নানা আইন চালু ছিল। প্রথমে ১৮৫৯ সালে আইন জারি হয়, এরপর একের পর এক সংশোধন হয়ে ১৮৭৮ সালে নতুন আইন আসে। আবার সেটিও পরিবর্তন হয়ে ১৮৮২ সালে নতুন আইনে রূপ নেয়। এরপর আরও বহুবার সংশোধনের মধ্য দিয়ে ১৯০৮ সালের আইন তৈরি হয়, যা আগের সব আইন একত্রিত ও সংশোধিত করে চূড়ান্ত রূপ পায়। জেনে রাখা ভাল, দেওয়ানী কার্যবিধিতে মোট ধারা রয়েছে ১৫৮টি, মোট অর্ডার বা আদেশ ৫১টি, এই আইনটি বিধিবদ্ধ হয় ১৮৫৯ সালে এবং প্রণয়ন করা হয় ১৯০৮ সালে। এটি কার্যকর হয় ১৯০৯ সালের ১লা জানুয়ারী এবং বর্তমানে এই আইনে ৫টি তফসিলের মধ্যে ৩টি তফসিল বলবৎ রয়েছে। এই আইনটি একটি পদ্ধতিগত আইন (Procedural Law) এবং এটি ১৯০৮ সালের ৫নং আইন।
বিধিবদ্ধকরণ বলতে কী বোঝায়?
যখন কোনো বিষয় নিয়ে আইন তৈরি হয়ে যায়, তখন সেই আইন বিশ্লেষণ করতে গেলে অতীতের দিকে তাকিয়ে ব্যাখ্যা করা উচিত নয়। কারণ, আইন যখন লিখিত আকারে গৃহীত হয়, তখন তার ভাষা ও কাঠামোর মধ্যেই সব কিছু বোঝার চেষ্টা করতে হয়। অতীতের আইন বা প্রচলন ধরে বর্তমান আইন ব্যাখ্যা করলে আইন প্রণয়নের উদ্দেশ্যই ব্যর্থ হয়।
আইন ব্যাখ্যার নিয়ম
- আইনের যে শব্দ ব্যবহার হয়েছে, তার সাধারণ অর্থই গ্রহণ করতে হয়।
- যদি কোনো শব্দের নির্দিষ্ট সংজ্ঞা দেওয়া থাকে, সেটাই গ্রহণযোগ্য। না থাকলে অভিধান অনুযায়ী বুঝতে হবে।
- তবে এমন অর্থ গ্রহণ করা যাবে না যা বাস্তবেই অসম্ভব বা অযৌক্তিক।
- আইন প্রণেতাদের উদ্দেশ্য বুঝতে চাইলে প্রণয়নকালে তাঁদের মন্তব্য দেখা যেতে পারে।
- কার্যবিধির ভাষার মধ্যেই এর ব্যাখ্যা থাকতে হবে। ভাষা অস্পষ্ট এই অজুহাতে অনুমানভিত্তিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা ঠিক নয়।
- যেখানে নাগরিকের অধিকার ক্ষুণ্ন হতে পারে, সেখানে আইন ব্যাখ্যা হতে হবে যতটা সম্ভব পরিষ্কার ও নির্ভুল।
কার্যবিধি কি স্বয়ংসম্পূর্ণ?
হ্যাঁ, অনেকাংশেই। তবে আইনে কিছু বিষয় স্পষ্টভাবে না থাকলেও, আদালতের কিছু অন্তর্নিহিত ক্ষমতা (inherent powers) আছে যা দিয়ে বিচারক সুবিচার নিশ্চিত করতে পারেন। অর্থাৎ, আইন সরাসরি কিছু বলেনি বলেই আদালত থেমে যাবে না। বরং ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে আদালত নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে নিজের বিবেচনায় ব্যবস্থা নিতে পারেন।
জটিলতা যত কম, তত ভালো
আইনে কোনো প্রক্রিয়া অযথা জটিল হলে এবং জনস্বার্থে তার দরকার না থাকলে, তা এড়িয়ে যাওয়া উচিত। কারণ, বিচার যেন হয় দ্রুত ও সহজভাবে – এটাই মূল লক্ষ্য।
সাধারণ ও বিশেষ বিধান
যদি কোনো আইনে সাধারণ বিধানের পাশাপাশি বিশেষ বিধান থাকে, তবে সেখানে বিশেষ বিধানই প্রাধান্য পায়। বিশেষ বিধান সাধারণ নিয়মের ব্যতিক্রম হিসেবে কাজ করে।
আদালতের ক্ষমতা ও প্রতিকার
যখন কোনো আইন আদালতকে বিচার করার অধিকার দেয়, তখন স্বাভাবিকভাবেই আদালত সেই বিচারের জন্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য ক্ষমতাও পায়। অর্থাৎ, আইনে শুধু “বিচার করো” বলা থাকলেই চলবে না – আদালত সেই বিচার বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় আদেশও দিতে পারবে।
আদালতের বিবেচনামূলক ক্ষমতা
কোনো নির্দিষ্ট পরিস্থিতিতে আদালত তার নিজস্ব যুক্তিবোধ ও বিবেচনায় কিছু কাজ করতে পারে – যাকে judicial discretion বলা হয়। তবে এটি যেন কখনো স্বেচ্ছাচারী না হয়, বরং একজন সৎ ও সাধারণ মানুষের মতো চিন্তা করেই প্রয়োগ করতে হয়।
নজির (Precedent)
- নিম্ন আদালত উচ্চ আদালর সিদ্ধান্ত মানতে বাধ্য।
- উচ্চ আদালতরে নতুন সিদ্ধান্ত পুরনোর চাইতে বেশি প্রভাব ফেলে।
- একটি বেঞ্চের সিদ্ধান্ত অন্য বেঞ্চ বদলাতে চাইলে যুক্তি দেখিয়ে পূর্ণ বেঞ্চে পাঠাতে হয়।
- বিদেশি আদালতের সিদ্ধান্ত অনুসরণ করা যায়, যদি তা আমাদের আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হয়।
ভূতাপেক্ষ কার্যকারিতা
উচ্চ আদালত কোনো সিদ্ধান্ত দিলে তা নতুন আইন তৈরি করে না – শুধু প্রচলিত আইনের ব্যাখ্যা দেয়। তাই এসব সিদ্ধান্তের পেছনের দিকে (ভূতাপেক্ষ) প্রভাব থাকে, সামনে (ভবিষ্যত) নয়।
দেওয়ানী কার্যবিধির ধারা ২ এর ফ্রি ভিডিও লেকচারঃ
ধারাভিত্তিক আলোচনার নমুনা (দেওয়ানী কার্যবিধির ধারা ২)
১। বিধি (Code)
“বিধি” শব্দটি ব্যবহার করা হলে, সেখানে “নিয়ম” শব্দটিও বোঝানো হয়। মানে, যেসব নিয়ম-কানুন আদালতের কার্যক্রম পরিচালনার জন্য তৈরি, সেগুলোও ‘বিধি’ হিসেবে ধরা হয়।
২। ডিক্রি (Decree)
ডিক্রি বলতে বোঝায় আদালতের এমন একটি চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত, যা কোনো দেওয়ানী মোকদ্দমায় পক্ষদ্বয়ের অধিকার স্থায়ীভাবে নির্ধারণ করে। এটি হয় প্রাথমিক (Preliminary), নয়তো চূড়ান্ত (Final) হতে পারে।
- কোনো আরজি (মোকদ্দমার দরখাস্ত) যদি বাতিল হয়, কিংবা সেকশন ১৪৪–এর মতো কিছু বিষয় আদালত নির্ধারণ করে—তাও ডিক্রির মধ্যে পড়ে।
কিন্তু নিচের বিষয়গুলো ডিক্রি নয়ঃ
- যে আদেশের বিরুদ্ধে সরাসরি আপিল করা যায়;
- নিয়ম না মানার কারণে মোকদ্দমা খারিজ।
ব্যাখ্যাঃ যদি মোকদ্দমার পুরো নিষ্পত্তি তখনই না হয়, তবে ডিক্রিটিকে প্রাথমিক বলা হয়। আর যখন মোকদ্দমার পুরো বিষয় চূড়ান্তভাবে নিষ্পন্ন হয়, তখন সেটা চূড়ান্ত ডিক্রি।
- এমনও হতে পারে—একটি ডিক্রির কিছু অংশ প্রাথমিক, কিছু অংশ চূড়ান্ত।
৩। ডিক্রিদার (Decree-holder)
যার পক্ষে আদালত ডিক্রি দেয়, তাকেই ডিক্রিদার বলে।
৪। জেলা (District)
জেলা বলতে বোঝানো হয় এমন একটি এলাকা, যেখানে কোনো প্রধান দেওয়ানী আদালত তার মূল ক্ষমতা প্রয়োগ করে। এই সংজ্ঞার মধ্যে হাইকোর্টের অধীন মৌলিক দেওয়ানী এখতিয়ারের এলাকাও পড়ে।
৫। বিদেশী আদালত (Foreign Court)
যে আদালত বাংলাদেশের বাইরে অবস্থিত, এবং যার কোনো ক্ষমতা বাংলাদেশে নেই, বা যেটি বাংলাদেশ সরকার প্রতিষ্ঠা বা অনুমোদন করেনি—সেটি বিদেশী আদালত।
৬। বিদেশী রায় (Foreign Judgment)
বিদেশী আদালতের দেওয়া যে কোনো রায়কেই বিদেশী রায় বলা হয়।
৭। সরকারি উকিল (Government Pleader)
সরকারের পক্ষ থেকে আদালতে যে উকিল নিযুক্ত থাকেন, তাকেই সরকারি উকিল বলা হয়। তার হয়ে অন্য যিনি কাজ করেন, তাকেও সরকারি উকিল হিসেবে ধরা হয়।
৮। বিচারক বা জজ (Judge)
যিনি দেওয়ানী মোকদ্দমার বিচার করেন, সেই মূল কর্মকর্তাই বিচারক।
৯। রায় (Judgment)
যে কারণ বা যুক্তির উপর ভিত্তি করে আদালত ডিক্রি বা আদেশ দেন, তাকেই রায় বলা হয়।
১০। সাব্যস্ত দেনাদার (Judgment-debtor)
যার বিরুদ্ধে আদালত ডিক্রি দেয় বা কোনো আদেশ কার্যকর করার আদেশ দেয়, তাকে সাব্যস্ত দেনাদার বলা হয়।
১১। বৈধ প্রতিনিধি (Legal Representative)
মৃত কোনো ব্যক্তির সম্পত্তি যে উত্তরাধিকার বা প্রতিনিধি দেখভাল করেন, তাকেই বৈধ প্রতিনিধি বলা হয়। এমনকি সেই ব্যক্তিও এতে পড়েন যার কাছে ঐ সম্পত্তি যায় এবং যিনি মোকদ্দমা পরিচালনা করেন বা যার বিরুদ্ধে মোকদ্দমা করা হয়।
১২। অন্তর্বর্তীকালীন মুনাফা (Mesne Profit)
এটি এমন এক ধরনের মুনাফা, যা কোনো ব্যক্তি বেআইনিভাবে অন্যের সম্পত্তি ভোগ করে আয় করেছে, বা করতে পারত। এই মুনাফার সঙ্গে সুদও ধরা হয়। তবে, যদি কোনো উন্নয়ন করে আয় হয়, সেটা এই মুনাফার মধ্যে পড়ে না।
১৩। অস্থাবর সম্পত্তি (Movable Property)
যেমনঃ জমিতে জন্মানো ফসল ইত্যাদি। এগুলোকে এই আইনে অস্থাবর সম্পত্তি বলা হয়।
১৪। আদেশ (Order)
আদেশ হলো আদালতের দেওয়া এমন কোনো সিদ্ধান্ত, যা ডিক্রি নয় কিন্তু আদালত আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেন।
১৫। উকিল (Pleader)
যিনি অন্য কারো পক্ষ হয়ে আদালতে হাজির হয়ে কথা বলতে ও যুক্তি তুলে ধরতে পারেন।
১৬। নির্ধারিত (Prescribed)
আইনের নিয়ম অনুযায়ী যেসব কিছু নির্ধারিত হয়, সেগুলোকেই নির্ধারিত বলে।
১৭। সরকারি কর্মচারী (Public Officer)
নিচের যেকোনো ব্যক্তিকে সরকারি কর্মচারী বলা হয়ঃ
- বিচারক বা জজ।
- প্রশাসন ক্যাডারের কর্মকর্তা।
- সামরিক বাহিনীর গেজেটেড অফিসার।
- আদালতের এমন কর্মচারী যিনি তদন্ত, রিপোর্ট, কাগজপত্র তৈরি, আদেশ জারি, শৃঙ্খলা বজায় রাখেন।
- যিনি আইনের বলে কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেন।
- যারা অপরাধ প্রতিরোধ, জনস্বাস্থ্য রক্ষা বা অপরাধীর বিচার নিয়ে কাজ করেন।
- যারা সরকারের সম্পত্তি বা অর্থ ব্যবস্থাপনার দায়িত্বে থাকেন।
- যাঁরা সরকারি কাজে নিযুক্ত এবং বেতন বা ফি পান।
১৮। নিয়মসমূহ (Rules)
প্রথম তফসিল বা ১২২ ও ১২৫ ধারার অধীনে প্রণীত যেসব নিয়ম বা ফরম রয়েছে, সেগুলোই এখানে বোঝানো হয়েছে।
১৯। কর্পোরেশনের শেয়ার (Share of Corporation)
শেয়ার, স্টক, ডিবেঞ্চার, ঋণপত্র, মুচলেকা—সবই কর্পোরেশনের শেয়ারের অন্তর্ভুক্ত।
২০। স্বাক্ষরিত (Signed)
রায় বা ডিক্রি ছাড়া অন্য যেকোনো নথি বা আদেশে “স্বাক্ষরিত” বলতে বোঝায় সেগুলোতে স্ট্যাম্প যুক্ত আছে।
যোগাযোগ করুন সরাসরি কল বা WhatsApp-এ:
আইনজীবী তালিকাভুক্তি নৈর্ব্যত্তিক (MCQ) পরীক্ষার কোর্স দেখতে এখানে ক্লিক করুন!