সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২
(১৮৭২ সালের ১নং আইন)
দায়িত্ব অব্যাহতি (Disclaimer):
এটি শুধুমাত্র শিক্ষামূলক ও প্রশিক্ষণমূলক উদ্দেশ্যে প্রস্তুত করা হয়েছে। এখানে প্রদত্ত সকল তথ্য, দৃষ্টান্ত ও উপাত্ত বিজ্ঞ আইনজীবীদের পেশাগত পরামর্শের বিকল্প নয়। নির্দিষ্ট কোন আইনি বিষয়ের জন্য সঠিক পরামর্শ নিতে অভিজ্ঞ ও তালিকাভুক্ত আইনজীবীর পরামর্শ গ্রহণ করার অনুরোধ রইল।
|
অত্র আইন এর সূচী আইনসমগ্র এর সূচী মূল পাতায় ফিরে যান
ধারার ইংরেজী ভার্সনঃ
Section 1. Short title, Extent, Commencement of Act:
This act may be called the Evidence Act, 1872. It extends to the whole of Bangladesh and applies to all judicial proceedings in or before any Court, including Courts-martial, other than Courts-martial convened under the Army Act, 1952, the Naval Discipline Ordinance, 1961 or the Air Force Act, 1953 but not to affidavits presented to any Court or officer, nor to proceedings before an arbitrator; And it shall come into force on the first day of September, 1872.
This act may be called the Evidence Act, 1872. It extends to the whole of Bangladesh and applies to all judicial proceedings in or before any Court, including Courts-martial, other than Courts-martial convened under the Army Act, 1952, the Naval Discipline Ordinance, 1961 or the Air Force Act, 1953 but not to affidavits presented to any Court or officer, nor to proceedings before an arbitrator; And it shall come into force on the first day of September, 1872.
ধারার বাংলা ভার্সনঃ
ধারা ১। সংক্ষিপ্ত শিরোনাম, প্রযোজ্যতা, আইনের প্রবর্তনঃ
এই আইনকে “সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২” বলা যেতে পারে। এটা সারা বাংলাদেশে প্রযোজ্য এবং আদালত বা কোর্ট-মার্শালসহ যেকোনো বিচারিক কার্যক্রমে, যেমনঃ আর্মি অ্যাক্ট, ১৯৫২, নেভাল ডিসিপ্লিন অর্ডিন্যান্স, ১৯৬১ বা এয়ার ফোর্স অ্যাক্ট, ১৯৫৩ এর অধীনে গঠিত কোর্ট-মার্শাল ব্যতীত, সবক্ষেত্রে এটি কার্যকর হবে। তবে কোনো আদালত বা অফিসারের কাছে দাখিল করা হলফনামা অথবা সালিসকারীর সামনে চলা কার্যক্রমে এই আইন প্রযোজ্য হবে না। আর এটা ১৮৭২ সালের ১লা সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হবে।
এই আইনকে “সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২” বলা যেতে পারে। এটা সারা বাংলাদেশে প্রযোজ্য এবং আদালত বা কোর্ট-মার্শালসহ যেকোনো বিচারিক কার্যক্রমে, যেমনঃ আর্মি অ্যাক্ট, ১৯৫২, নেভাল ডিসিপ্লিন অর্ডিন্যান্স, ১৯৬১ বা এয়ার ফোর্স অ্যাক্ট, ১৯৫৩ এর অধীনে গঠিত কোর্ট-মার্শাল ব্যতীত, সবক্ষেত্রে এটি কার্যকর হবে। তবে কোনো আদালত বা অফিসারের কাছে দাখিল করা হলফনামা অথবা সালিসকারীর সামনে চলা কার্যক্রমে এই আইন প্রযোজ্য হবে না। আর এটা ১৮৭২ সালের ১লা সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হবে।
আইনের ভাষ্য
এই ধারায় বলা হয়েছে—১। এই আইনের নাম হচ্ছে “সাক্ষ্য আইন, ১৮৭২”।
২। এটি সারা বাংলাদেশে কার্যকর হবে।
৩। আদালত বা বিচার প্রক্রিয়ায় এটি ব্যবহার করা যাবে, যেমনঃ
ক) দেওয়ানি মোকদ্দমায়
খ) ফৌজদারি মামলায়
গ) কোর্ট-মার্শাল (সেনাবাহিনীর বিচার ব্যবস্থায়)।
তবে কিছু ব্যতিক্রম আছেঃ
ক) যেসব কোর্ট-মার্শাল সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর নিজস্ব আইনে চলে (Army Act, 1952; Naval Discipline Ordinance, 1961; Air Force Act, 1953) — সেখানে এই আইন প্রযোজ্য হবে না।
খ) হলফনামা (affidavit) আদালতে জমা দিলে, সেখানে এই আইন প্রয়োগ হবে না।
গ) সালিশকারী (arbitrator) এর সামনে চলা প্রক্রিয়ায়ও এই আইন প্রয়োগ হবে না।
৪। এই আইন ১৮৭২ সালের ১লা সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হয়েছে।
সংক্ষেপে বলা যায় যে, এই আইন আদালতে সাক্ষ্য কিভাবে গ্রহণ করা হবে, কীভাবে যাচাই করা হবে—এসব নিয়ম বলে দেয়। তবে কিছু বিশেষ পরিস্থিতি বাদ রাখা হয়েছে।
অত্র আইন এর সূচী আইনসমগ্র এর সূচী মূল পাতায় ফিরে যান
💳 আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে চান?
আপনি কি শিক্ষামূলক অথবা আইন সংক্রান্ত সেবা নিতে চান? আমরা স্বল্প খরচে নির্ভরযোগ্যভাবে শিক্ষামূলক অথবা আইন সংক্রান্ত সেবা দিয়ে থাকি।
📌 বিস্তারিত জানতে নিচের Chat Box অথবা WhatsApp নম্বরে যোগাযোগ করুন।