আপোষনামা বা মিমাংসাপত্রের লিগ্যাল ড্রাফটিং
ড্রাফটিং এর বিষয়ঃ কাল্পনিক তথ্য ব্যবহার করে দণ্ডবিধির ১৪৩, ৪৪৮, ৩২৩, ৩২৫, ৩০৭, ৩৭৯ ও ৫০৬ ধারার মামলায় একটি আপোষনামা বা মিমাংসাপত্র। |
||||||||
আপোষনামা / মিমাংসাপত্র মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান (৩৮), পিতা- মোঃ মাহমুদুর রহমান, সাং- বাদলদী, ডাকঘর-তুরাগ, থানা- ধামরাই, জেলা-ঢাকা, পেশা- ব্যবসা, ধর্ম- ইসলাম, জাতীয়তা- বাংলাদেশী। ———– প্রথম পক্ষ/বাদী। (১) আঃ খালেক, বয়স- ৪৫ বৎসর, পিতা- মৃত কেরামত আলী (২) হাসেম, বয়স- ৩২ বৎসর, পিতা- আবুল কালাম, (৩) ফজলুর রহমান, বয়স-২৮ বৎসর, পিতা- আবুল কালাম, (৪) সাদ্দাম হোসেন, বয়স-২০ বৎসর, পিতা-আঃ বাছেদ, ৫। মোঃ জনি মিয়া, বয়স-২৫ বৎসর, পিতা-আবুল কালাম, (৬) আবুল কাশেম, বয়স-৩৫ বৎসর, পিতা-কিয়ামুদ্দিন, (৭) হাসনা বেগম, বয়স-৩০ বৎসর, স্বামী- হাবিবুর রহমান, (৮) সখিনা খাতুন, বয়স-৩৯ বৎসর, স্বামী-আঃ বাছেদ, (৯) নাজিমা বেগম, বয়স-৩০ বৎসর, স্বামী-আবুল কাশেম, (১০) চামেলি বেগম, বয়স-২২ বৎসর, স্বামী-ফজলুর রহমান, সর্ব সাং-বাদলদী, ডাকঘর-তুরাগ, থানা-ধামরাই, জেলা-ঢাকা। ——— দ্বিতীয় পক্ষগণ/বিবাদীগণ। শর্তাবলীঃ ১। আমি প্রথম পক্ষ দ্বিতীয় পক্ষের বিরুদ্ধে বিগত ২০/০২/২০১৮ইং তারিখে ধামরাই থানার মামলা নং-২২(২)১৮, ধারাঃ ১৪৩/৪৪৭/৩২৩/৩২৫/৩০৭/৩৭৯/৫০৬ দঃ বিঃ দায়ের করি। উক্ত মামলাটি বিজ্ঞ অতিরিক্ত চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত, ঢাকায় বিচারাধীন আছে। উক্ত মামলাটি আগামী ধার্য্য তারিখে বিজ্ঞ আদালতে হাজির হয়ে আপোষ মূলে আমি প্রথম পক্ষ দ্বিতীয় পক্ষের বিরুদ্ধে মামলায় সাক্ষী প্রদান করব। ২। ভবিষ্যতে আমি প্রথম পক্ষ দ্বিতীয় পক্ষের বিরুদ্ধে কোন ধরণের মামলা মোকদ্দমা করতে পারব না, করলে তা সর্বাদালতে অগ্রাহ্য বলে বিবেচিত হবে। |
||||||||
১। ২। ৩। —————————————– ১। ২। ৩। —————————————— |
———————
——————— |