Friday , May 17 2024

বিভিন্ন প্রকাশনা সমূহ

ফৌজদারী কার্যবিধির ধারা-১০৭, ধারা-১১৪ এবং ১১৭(গ) উপধারা মোতাবেক একটি লিগ্যাল ড্রাফটিং

ড্রাফটিং এর বিষয়ঃ ফৌজদারী কার্যবিধির ধারা-১০৭, ধারা-১১৪ এবং ১১৭(গ) উপধারা মোতাবেক একটি লিগ্যাল ড্রাফটিং সাবলীলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত, ঢাকা। সূত্রঃ পিটিশন মামলা নং———/২০১৯ ধারাঃ ১০৭/১১৪/১১৭(গ) ফৌজদারী কার্যবিধি মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান পিতা- মোঃ মাহমুদুর রহমান সাং- মধ্য বাড্ডা, ডাকঘর + থানা- বাড্ডা, জেলা- ঢাকা। ———— প্রথম পক্ষ। বনাম ১। মোঃ …

Read More »

ফৌজদারী কার্যবিধির ২৪১(ক) ধারা মোতাবেক মামলার দায় হতে অব্যাহতির আবেদন।

বিঃদ্রঃ নিম্নে ড্রাফটিং এর কাল্পনিক তথ্য পর্যাক্রমিকভাবে উপস্থাপন করা হল এবং এই তথ্যগুলো কিভাবে সাজিয়ে লিখতে হয় তা পিডিএফ ফাইলের মাধ্যমে উপস্থাপন করা হল। আশাকরি সকলেই উপকৃত হবেন। বিষয়ঃ ফৌজদারী কার্যবিধির ২৪১(ক) ধারা মোতাবেক মামলার দায় হতে দরখাস্তকারী আসামীদের অব্যাহতির আবেদন। দরখাস্তকারী আসামীগণের পক্ষে বিনীত নিবেদন এই যে, ১। অত্র …

Read More »

বন্টন দলিল ও বাটোয়ারা মোকদ্দমার বিধান

বন্টন দলিল কি? যখন কোন সম্পত্তির অংশীদারগণ তাদের সম্পত্তি ব্যক্তিগত মালিকানায় পৃথকভাবে ভাগ করে নিতে সম্মত হয়ে কোন দলিল প্রস্তুত করে তখন তাকে বণ্টন দলিল বলে। ১৮৯৯ সালের স্ট্যাম্প আইনের ২(১৫) ধারায় বলা হয়েছে বণ্টন দলিল ও বণ্টক দলিল অর্থ একই। বণ্টন সম্পন্ন হওয়ার শর্তঃ সীমানা চিহ্নিতকরণ বা পরিমাপ দ্বারা …

Read More »

ওয়াকফ সংক্রান্ত অধিকার লঙ্ঘন ও প্রতিকার

ওয়াকফ কিঃ ওয়াকফের শাব্দিক বাংলা অর্থ হলো নিরোধ। অন্যভাবে ওয়াকফ কথাটির অর্থ হলো সম্পত্তি থেকে আয়কৃত অর্থকে পবিত্র ভাবে উত্‍সর্গ করা। ১৯৬২ সালের ওয়াকফ অধ্যাদেশ এর ২ ধারায় বলা হয়েছে যে, কোনো মুসলমান কর্তৃক ধর্মীয়, পবিত্র বা দাতব্য কাজের উদ্দেশ্যে তার স্থাবর বা অস্থাবর সম্পত্তি স্থায়ী ভাবে উত্‍সরর্গ করাকে বুঝায়। তবে কোনো …

Read More »

বর্গা চাষ, পর্ব-০৮

নির্ধারিত কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তে সন্তুষ্ট না হলে প্রতিকারঃ ১৯৮৪ সালের ভূমি সংস্কার অধ্যাদেশের কোনো বিধানের অধীনে যদি নির্ধারিত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত কোনো আদেশ, সিদ্ধান্ত বা ব্যবস্থা গ্রহণের ফলে কোনো ব্যক্তি সন্তুষ্ট না হন তাহলে সংক্ষুদ্ধ ব্যক্তি উক্ত আদেশ বা সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে আপিল করতে পারবেন। {১৯৮৪ সালের ভূমি সংক্রান্ত অধ্যাদেশের ১৭(২) ধারা} কত …

Read More »

বর্গা চাষ, পর্ব-০৭

জমি বর্গা নেয়ার সীমাবদ্ধতাঃ কোন বর্গাদারই ১৫ বিঘার বেশী জমি বর্গাচাষের জন্য গ্রহণ করতে পারবেন না। (১৯৮৪ সালের ভূমি সংক্রান্ত অধ্যাদেশের ১৪ ধারা) চাষ কার্যে বাধা নিষেধঃ বর্গা চাষের সংগে জরিত ব্যক্তি বর্গাচুক্তির অধীনে চাকুরে বা শ্রমিক হিসাবে জমি চাষ করবেন। যদি কোনো ব্যক্তি এই ধারার নিয়মাবলী লংঘন করে জমি চাষ করেন তাহলে নির্ধারিত …

Read More »

বর্গা চাষ, পর্ব-০৬

বর্গাদারের ক্রয়াধিকারঃ যদি কোনো বর্গাজমির মনিব তার বর্গাজমি বিক্রি করার ইচ্ছা পোষন করেন সেক্ষেত্রে তিনি বর্গাদারকে লিখিত ভাবে জানাবেন যে তিনি (বর্গাদার) উক্ত জমি ক্রয় করতে ইচ্ছুক কিনা, তবে মনিব যদি তার কোনো সহ শরিক বা পিতা, মাতা, স্ত্রী পুত্র কন্যা বা পৌত্রের নিকট বা তার পরিবারের অপর কোনো সদস্যের নিকট …

Read More »

বর্গা চাষ, পর্ব-০৫

বর্গা জমির উত্‍পন্ন ফসলের ভাগ এবং ফসলের ভাগ সংক্রান্ত বিষয়ে যা যা করণীয়ঃ বর্গা জমিটি চাষ করার জন্য চাষের ব্যয় ভার যে বহন করবে সে অবশিষ্ট ১/৩ অংশ ফসলের ভাগ পাবে অথবা যদি উভয় পক্ষই চাষের ব্যয়ভার বহন করে তাহলে অবশিষ্ট ১/৩ অংশ উৎপন্ন ফসলের ভাগ ব্যয়ভারের আনুপাতিক হারে পাবে। …

Read More »

বর্গা চাষ, পর্ব-০৪

বর্গাদারের মৃত্যুর পর বর্গা জমির চাষ পদ্ধতিঃ যে ক্ষেত্রে কোনো বর্গাদার বর্গাচুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পূর্বেই মারা যান সেক্ষেত্রে বর্গাচুক্তির মেয়াদ অবসান না হওয়া পর্যন্ত মৃত বর্গাদারের পরিবারের জীবিত সদস্যগণ বর্গা জমির চাষ অব্যাহত রাখতে পারেন। যে ক্ষেত্রে বর্গাদার তার পরিবারের উক্ত জমি চাষ করবার মত অবস্থায় কোনো ব্যক্তিকে না …

Read More »