Sunday , June 29 2025

Recent Posts

নারী অধিকার লংঘন ও প্রতিকার (প্রসঙ্গঃ এসিড নিক্ষেপ), পর্ব-৩

সংশ্লিষ্ট প্রতিকারঃ এজাহার দায়েরের মাধ্যমে প্রতিকার আদালতে মামলা দায়েরের মাধ্যমে প্রতিকার এজাহার দায়েরর মাধ্যমে প্রতিকারের জন্য যেখানে যেতে হবেঃ এসিড নিক্ষেপের সংবাদ পাওয়ার সংগে সংগে আপনার নিকটস্থ পুলিশ থানাতে গিয়ে বিষয়টি জানান।বিষয়টি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এজাহার হিসাবে গন্য করলে তিনি ঘটনাটি প্রাথমিক তথ্য বিবরনী ফরম বা I.R. ফরমে লিপিবদ্ধ করবেন এবং …

Read More »

নারী অধিকার লংঘন ও প্রতিকার (প্রসঙ্গঃ এসিড নিক্ষেপ), পর্ব-২

এসিড নিক্ষেপ করা বা নিক্ষেপের চেষ্টা করার শাস্তিঃ এসিড অপরাধ দমন আইন,  ২০০২ এর (৬) ধারা মতে, যদি কোন ব্যক্তি অন্য কারও উপর এসিড নিক্ষেপ করে বা করার চেষ্টা করে এবং এর কারনে উক্ত ব্যক্তির শারীরিক, মানসিক বা অন্য কোনভাবে কোন ধরনের ক্ষতি না হলেও এসিড নিক্ষেপকাররী বা এসিড নিক্ষেপে চেষ্টাকারীর ৩-৭ …

Read More »

নারী অধিকার লংঘন ও প্রতিকার (প্রসঙ্গঃ এসিড নিক্ষেপ), পর্ব-১

এসিড হলো দহনকারী, ক্ষয়কারী ও বিষাক্ত যে কোন পদার্থ। সহজভাবে বলা যায় এসিড হলো গাঢ়, তরল অথবা মিশ্রনসহ যে কোন প্রকার সালফিউরিক এসিড, হাইড্রোক্লোরিক এসিড, নাইট্রিক এসিড, ফসফরিক এসিড, ক্ষার জাতীয় কস্টিক সোডা, কস্টিক পটাশ, কার্বলিক এসিড, ব্যাটারী ফ্লুইড (এসিড), ক্রোমিক এসিড ও একোয়া-রেজিয়া এবং সরকার কর্তৃক নির্ধারিত এসিড জাতীয় …

Read More »

নারী অধিকার (পারিশ্রমিক বা মজুরী সংক্রান্ত), পর্ব-৫

১৯৬৫ সালের শ্রমিক নিয়োগ (স্থায়ী আদেশ) আইন অনুযায়ী যদি কখনও কারখানায় অগ্নিকান্ড, আকস্মিক বিপদ ঘটে, যন্ত্রপাতি বিকল হয়ে যায়, বিদ্যুত্‍ ‍সরবরাহ বন্ধ হয়ে যায়, মহামারী বা অসামরিক হাঙ্গামা সংঘটিত হয় অথবা কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণ বহির্ভূত অন্য কোন কারণ ঘটে তবে মালিক বা কর্তৃপক্ষ কর্তৃপক্ষ উক্ত কারখানা সম্পূর্ণ বা যেকোন অংশ বা অংশসমূহ …

Read More »

নারী অধিকার (পারিশ্রমিক বা মজুরী সংক্রান্ত), পর্ব-৪

যে সব ক্ষেত্রে মজুরী দেয়া যাবে নাঃ ১৯৩৬ সালের মজুরী পরিশোধ আইনের ১৫ (৩) উপধারায় বলা আছে যেখানে যেখানে মজুরী দেয়া যায় না, যেমনঃ মজুরীর ব্যাপারে প্রকৃত কোন ভুল ভ্রান্তি থাকলে বা কোন বিরোধ থাকলে, অথবা এমন কোন জরুরী বা অস্বাভাবিক অবস্থার সৃষ্টি হয়েছিল যার কারণে যুক্তিসংগত ভাবে চেষ্টা করা সত্বেও মজুরী …

Read More »

নারী অধিকার (পারিশ্রমিক বা মজুরী সংক্রান্ত), পর্ব-৩

কখন মজুরী কাটা যাবেঃ যে সব ক্ষেত্রে কাজে নিয়োজিত কোন ব্যক্তির মজুরী কেটে নেয়া যাবে তা ১৯৩৬ সালের মজুরী পরিশোধ আইনের ৭ ধারায় বলা আছে। তবে ১৮৯০ সালের রেলওয়ে আইনের ৪৭ (২) ধারার বিধান থাকা সত্বেও ১৯৩৬ সালের মজুরী পরিশোধ আইন দ্বারা বা এই আইনে যদি নিষেধ করা না থাকে তবে …

Read More »

নারী অধিকার (পারিশ্রমিক বা মজুরী সংক্রান্ত), পর্ব-২

১৯৩৬ সালের মজুরী পরিশোধ আইন অনুযায়ী মজুরীর সংজ্ঞাঃ মজুরী বলতে ১৯৩৬ সালের মজুরী পরিশোধ আইনের ২(৬) ধারায় বলা হয়েছে যে, কোন শ্রমিককে তার চাকরির শর্ত পূরণ সাপেক্ষে, তার আচরণ, নিয়মিত কাজে উপস্থিতি, তার ভাল ব্যবহার এবং তার কাজের উপর ভিত্তি করে তাকে যে অর্থ প্রদান করা হয় তা মজুরী হিসাবে বিবেচিত হবে। …

Read More »

নারী অধিকার (পারিশ্রমিক বা মজুরী সংক্রান্ত), পর্ব-১

যখন থেকে শ্রম, মালিক এবং শ্রমিকের সূচনা তখন থেকেই পারিশ্রমিক বা মজুরীর সৃষ্টি। সাধারন ভাষায় মজুরী হলো কর্মক্ষেত্রে কাজের বিনিময়ে অর্থ প্রাপ্তি। অর্থাত্‍  চাকরির্ শর্ত পূরণ সাপেক্ষে যা কিছু পরিশোধযোগ্য তাই মজুরী। ১৯৩৬ সালের মজুরী পরিশোধ আইনের ২(৬) ধারায় মজুরীর সংজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে৷ সেখানে বলা হয়েছে, মজুরী বলতে অর্থ …

Read More »

রেন্ট সার্টিফিকেট মোকদ্দমার পদ্ধতি ও ফলাফল, পর্ব-৩

৮ ধারা অনুসারে ৭ ধারার নোটিসের ফলাফলঃ দেনাদার সার্টিফিকেট মামলাভুক্ত কোনো সম্পত্তি বিক্রয়/দান বা অন্যকোনো প্রকার হস্তান্তর করতে পারবেন না; সার্টিফিকেট মামলাভুক্ত সম্পত্তি ক্রয় করলে তাতে আইনত ক্রেতার কোনো স্বত্ব সৃষ্টি হবে না; মামলাভুক্ত সম্পত্তিতে সার্টিফিকেটে উল্লেখিত পাওনা প্রথম দাবী হিসেবে গণ্য হবে এবং অন্য সকলের দাবী স্থগিত থাকবে; ৭ …

Read More »

রেন্ট সার্টিফিকেট মোকদ্দমার পদ্ধতি ও ফলাফল, পর্ব-২

দেনাদারের উপর ৭ ধারার নোটিস জারিঃ দেনাদার বা তার প্রতিনিধি নোটিশ গ্রহণে রাজি না হলে বা যুক্তিসংগত অনুসন্ধানের পরও তাদের খুজে না পাওয়া গেলে জারীকারকঃ (ক) নোটিশের কপি দেনাদারের ঘরের দরজায় বা প্রকাশ্য স্থানে লটকিয়ে জারী করবেন, অথবা (খ) যে সম্পত্তির উপর মোকদ্দমা হয়েছে সে সম্পত্তিতে এক কপি এবং সার্টিফিকেট …

Read More »

রেন্ট সার্টিফিকেট মোকদ্দমার পদ্ধতি ও ফলাফল, পর্ব-১

মোকদ্দমা দায়েরের পদ্ধতিঃ ভূমি উন্নয়ন কর যথাসময়ে স্বেচ্ছায় আদায় করা প্রত্যেক ভূমি মালিকের অবশ্য করণীয় কাজ। ভূমি উন্নয়ন কর বকেয়া রাখা উচিত নয়। নিজের প্রয়োজনেই এটি আদায় করা প্রয়োজন। কোন বছরের ভূমি উন্নয়ন কর বকেয়া পড়ার সাথে সাথেই তহসিলদার তা আদায়ের লক্ষ্যে দি পাবলিক ডিমান্ড রিকভারী (পি.ডি.আর) এক্ট, ১৯১৩ এর ৪ …

Read More »

আদিবাসী বা উপজাতীয়দের জমি হস্তান্তরের বিধান, পর্ব-২

১৯৫০ সালের স্টেট একুইজিশন এন্ড টেনান্সি এক্টের ৯০ ধারার ৫ উপধারায় বলা হয়েছে, যে কোন আদিবাসী তার জমি কেবলমাত্র সম্পূর্ণ খাইখালাসি বন্ধক হিসাবে হস্তান্তর করতে পারবে। তবে যদি কোন আদিবাসী কৃষি ঋণ প্রাপ্তির জন্য কৃষি উন্নয়ন কর্পোরেশন এর নিকট হতে অথবা কোনো সমবায় সমিতির নিকট হতে ঋণ গ্রহন করতে চান …

Read More »

আদিবাসী বা উপজাতীয়দের জমি হস্তান্তরের বিধান, পর্ব-১

আদিবাসী (The Aborigines) ১৯৫০ সালের স্টেট একুইজিশন এন্ড টেনান্সি এক্ট এর ৯৭ ধারার ১ উপধারায় আদিবাসী বা উপজাতি ( The Aborigines) বলতে (১) সাঁওতাল (২) বানিয়াস (৩) ভূঁইয়া (৪) ভূমিজ (৫) দালুস (৬) গারো (৭) গন্ডা (৮) হাদী (৯) হাজং (১০) হো (১১) খারওয়াত (১২) খরিয় (১৩) কোরা (১৪) কোচ …

Read More »

কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা, পর্ব-১৫

প্রস্তাবিত বন্দোবস্ত কার্যক্রমঃ নিলামের মাধ্যমে বিক্রয় ছাড়া মেট্রোপলিটন এলাকার যে কোনো অকৃষি খাস জমি বন্দোবস্তের ক্ষেত্রে ভূমি মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে সরকার প্রধানের পূর্ব অনুমোদন গ্রহণ করতে হবে। জেলা শহরে ০.০৮ একর (আট শতাংশ) এর উধ্ব পরিমাণ, থানা সদরে ০.১৬ একর (ষোল শতাংশ) এর উধ্ব পরিমাণ এবং ইহার বাহিরের ০.৩০ একর (ত্রিশ …

Read More »

কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা, পর্ব-১৪

অকৃষি খাসজমি বন্দোবস্ত সংক্রান্তঃ কমপক্ষে ১৫ জন বা তদুর্ধ সংখ্যক সদস্যবিশিষ্ট প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের সমন্বয় গঠিত সমবায় সংগঠনকে বহুতলবিশিষ্ট আবাসিক ভবন, (নূন্যপক্ষে পাঁচতলা ফ্ল্যাট বাড়ী) নির্মাণের জন্য মেট্রোপলিটন এলাকায় সর্বোচ্চ ১.০ (এক) একর এবং জেলা বা থানা সদরে সর্বোচ্চ ৩ একর পর্যন্ত খাস জমি বন্দোবস্ত দেয়া যাবে। মেট্রোপলিটন এলাকা বা জেলা …

Read More »

কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা, পর্ব-১৩

অকৃষি খাসজমি বন্দোবস্ত সংক্রান্তঃ বৈজ্ঞানিক পদ্ধতিতে মৎস খামার স্থাপনের জন্য সরকারী খাস পুকুর দীর্ঘ মেয়াদী বন্দোবস্ত দেয়া যাবে। ব্যক্তি বিশেষের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ২০.০ একর আয়তন বিশিষ্ট পুকুর, নিবন্ধনকৃত সমবায় বা ব্যক্তিমালিকানাধীন (প্রাইভেট লিমিটেড) কোম্পানীর ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৫০.০ একর এবং পাবলিক লিমিটেড কোম্পানীর ক্ষেত্রে যে কোন আয়তনের খাস পুকুর বা বদ্ধ …

Read More »

কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা, পর্ব-১২

অকৃষি খাসজমি বন্দোবস্ত সংক্রান্তঃ যে সকল অধিগ্রহণকৃত জমি পুনঃগ্রহণের মাধ্যমে খাস করা হয়েছে বা হবে সেই সকল জমির মূল মালিক বা তার বৈধ উত্তরাধিকারীদেরকে ক্ষতিপূরণ বাবদ প্রদত্ত অর্থ সমন্বয় না করে বাজারদরে মেট্রোপলিটন এলাকায় সর্বোচ্চ ০.০৮ একর (আট শতাংশ) জেলা ও থানা সদরে এবং পৌর এলাকার সর্বোচ্চ ০.১৬ একর (ষোল …

Read More »

কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা, পর্ব-১১

অকৃষি খাসজমি বন্দোবস্ত সংক্রান্তঃ বাজার দর অনুযায়ী জমির উপযুক্ত মূল্য পরিশোধ করতে হবে। ধর্মীয় উপাসনালয়, এতিমখানা, কবরস্থান ও শ্নশানঘাট স্থাপনের জন্য পরিমাণমত জমি বন্দোবস্ত দেয়া যাবে। এই ক্ষেত্রে বাজারদর অনুযায়ী জমির মূল্য নির্ধারণ করে নির্ধারিত মূল্যের ১০% মূল্যে বন্দোবস্ত দেওয়া যাবে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য পরিমাণমত জমি নির্ধারিত মূল্যের ১০% মূল্যে …

Read More »

কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা, পর্ব-১০

জেলা প্রশাসকের বিশেষ ক্ষমতাঃ জেলা প্রশাসক স্বেচ্ছায় অথবা কোনো অভিযোগের ভিত্তিতে যে কোনো সময় সংশ্লিষ্ট নথিতে কারণ লিপিবদ্ধ করে যে কোনো বন্দোবস্ত বাতিল করতে পারবেন৷ জেলা প্রশাসকের রায়ের বিরুদ্ধে বিভাগীয় কমিশনারের কাছে আপিল করা যাবে৷ বিভাগীয় কমিশনারের সিদ্ধান্ত হবে চূড়ান্ত৷ এই আদেশে জেলা প্রশাসকের উপর প্রদত্ত সকল ক্ষমতা ও দায়িত্বে …

Read More »

কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা, পর্ব-৯

বন্দোবস্তের সিদ্ধান্ত পরবতী কার্যক্রমঃ জেলা প্রশাসক কর্তৃক মোকদ্দমাটির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণের পরে উহা সংশ্লিষ্ট উপজেলায় ফেরত পাঠাতে হবে এবং সংশ্লিষ্ট ভূমিহীনকে অনুলিপি যোগে তার পরবর্তী করণীয় সম্পর্কে জানিয়ে দিতে হবে৷ ভূমিহীন পরিবার প্রধান ঐ অবগতি পত্র পেয়ে প্রতি একর বা তার অংশের জন্য ১.০০(এক টাকা) হারে সেলামী ও চলতি বৎসরের …

Read More »

কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা, পর্ব-৮

ভূমিহীন নির্ণয় ও তালিকা প্রণয়নে সতর্কতাঃ ভূমিহীনদের নির্বাচন এবং তালিকা প্রণয়নে সর্বাধিক সতর্কতা ও কঠোর নিরপেক্ষতা অবলম্বন করতে হবে৷ ভূমিহীনদের তালিকা প্রণয়নে কোন কারচুপি বা অসত্‍ উদ্দেশ্যের অভিযোগ পাওয়া গেলে জেলা প্রশাসক তত্ক্ষনাত্‍ একজন অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে তদন্তের জন্য নিয়োগ করবেন৷ অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকগণ এই ধরনের তদন্ত কাজের জন্য নির্দেশ …

Read More »

কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা, পর্ব-৭

মৌজাওয়ারী যোগ্য ভূমিহীনদের অগ্রাধিকার তালিকা প্রণয়নের প্রকাশ্য সভাঃ প্রাথমিক সভার পরে ভূমিহীনদের যথার্থতা যাচাইয়ের জন্য সম্ভব হলে প্রতিটি মৌজায়, এবং তা না হলে প্রতিটি ইউনিয়নের একটি প্রকাশ্য স্থানে উপজেলা ভূমি বন্টন কমিটির একটি বিশেষ সভা হবে৷ এই সভার তারিখ নির্ধারণ এবং যাবতীয় প্রচারের দায়িত্ব গ্রহণ করবেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার৷ যেখানে …

Read More »

কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা, পর্ব-৬

দরখাস্ত জমা গ্রহণ ও বাছাই পদ্ধতিঃ নির্ধারিত ফরমে দরখাস্তসমূহ উপজেলা রাজস্ব কর্মকর্তা গ্রহণ করবেন৷ গ্রহণের সাথে সাথে তিনি তারিখ ও সময় উল্লেখ করে একটি প্রাপ্তি স্বীকার রশীদ দেবেন৷ এই রশিদের সম্ভাব্য কত তারিখে এবং কোথায় নির্বাচনের জন্য হাজির হতে হবে তা উল্লেখ করতে হবে৷ এই রশীদ মুদ্রিত সিরিয়াল নম্বর ও …

Read More »

কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা, পর্ব-৫

ভূমিহীনদের নিকট থেকে কিভাবে দরখাস্ত আহবান করতে হবে? জেলা প্রশাসক যুগল ছবি (স্বামী ও স্ত্রী একসাথে তোলা ছবি) গ্রহনের জন্য জেলাধীন সকল উপজেলার মৌজাওয়ারী দরখাস্ত আহবানের জন্য একটি সময়সূচী নির্ধারণ করে দেবেন৷ দরখাস্ত জমা দেওয়ার জন্য কমপক্ষে এক মাস সর্বোচ্চ দুই মাস সময় দিতে হবে ৷ প্রতিটি দরখাস্তের সাথে পরিবার …

Read More »

কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা, পর্ব-৪

থানা কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত কমিটির কার্যপরিধিঃ থানার আওতাধীন এলাকায় কৃষি খাস জমি চিহ্নিতকরণ ও উদ্ধারকরণ। উদ্ধারকৃত কৃষি খাস জমিকে নীতিমালা অনুযায়ী বন্দোবস্ত প্রদানের সুবিধার্থে প্লট  বিভক্তিকরণ। সরকারের কৃষি খাস জমি বরাদ্দ কর্মসূচী সম্পর্কে প্রচারের ব্যবস্থা গ্রহণ। ভূমিহীনদের নিকট হতে দরখাস্ত আহবান এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি)এর মাধ্যমে দরখাস্ত …

Read More »

কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা, পর্ব-৩

জেলা কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত কমিটির কার্যপরিধিঃ জেলা কৃষি খাস জমি বরাদ্দ কর্মসূচী বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বিধিমালা প্রচার৷ থানা কৃষি খাস জমি বরাদ্দ কর্মসূচী অনুযায়ী ভূমিহীনদের মধ্যে কৃষি খাস জমি বন্টনের প্রস্তাব অনুমোদন ও থানা কমিটির কার্যক্রম পর্যালোচনা ও তদারকী৷ ভূমিহীনদের মধ্যে কৃষি খাস জমি সংক্রান্ত অনিয়ম সম্পর্কে সরেজমিন …

Read More »

কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা, পর্ব-২

জাতীয় কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা নির্বাহী কমিটির গঠনঃ ভূমিহীনদের মধ্যে কৃষি খাস জমি বন্টন কার্যক্রম সম্পর্কে নীতিনির্ধারনী কার্যক্রম সম্পাদনের উদ্দেশ্যে এবং সময়ে সময়ে তদারকীর জন্য একটি জাতীয় কৃষি খাসজমি ব্যবস্থাপনা নির্বাহী কমিটি, জেলা, পর্যায়ে একটি জেলা কৃষি খাসজমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত কমিটি এবং উক্ত কার্যক্রম বাস্তবায়নের জন্য থানা পর্যায়ে থানা কৃষি খাসজমি …

Read More »

কৃষি খাস জমি ব্যবস্থাপনা ও বন্দোবস্ত নীতিমালা, পর্ব-১

খাস জমি বন্দোবস্ত  দেয়ার ক্ষেত্রে যে পরিবারগুলিকে ভূমিহীন পরিবার হিসাবে গণ্য করা হবে সেগুলি হলোঃ যে পরিবারের বসতবাটি এবং কৃষি জমি কিছুই নাই কিন্তু পরিবারটি কৃষি নির্ভর। যে পরিবারের বসতবাটি আছে কিন্তু কৃষি জমি নাই অথচ কৃষি নির্ভর। যে পরিবারের বসতবাটি এবং কৃষি জমি উভয়ই আছে কিন্তু মোট জমির পরিমাণ …

Read More »

খাস জমি সংক্রান্ত অধিকার লংঘন ও প্রতিকার

কোন জমি যদি সরকারের হাতে ন্যস্ত হয়, তাহলে সেই জমি সরকার কর্তৃক প্রণীত পদ্ধতি অনুযায়ী বন্দোবস্ত দিতে পারেন অথবা অন্য কোনো ভাবে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে উক্ত ভূমিগুলিকে খাস জমি বলে। ১৯৫০ সালের স্টেট একুইজিশন এন্ড টেনান্সি এক্টের ৭৬ ধারার ১ উপধারায় খাস জমি সম্বন্ধে বলা হয়েছে। উক্ত ধারায় বলা হয়েছে …

Read More »

সিকস্তি ও পয়োস্তি কি?

সিকস্তি শব্দের শাব্দিক অর্থ হলো ভাঙ্গা৷ যদি কোনো জমি/ভূমি ভেঙ্গে নদী গর্ভে বিলীন হয়ে যায় তবে তাকে সিকস্তি বলে৷ পয়োস্তি শব্দের শাব্দিক অর্থ হলো সংযুক্ত বা একত্রিভূত হওয়া যাকে আইনী ভাষায় পয়োস্তি বলে৷ কোন জমি সাগর বা নদীর গতিপথের পরিবর্তনের কারণে কিংবা নদীর পানি সরে যাওয়ার ফলে জেগে উঠলে অথবা নদী …

Read More »